শ্রেণীলব্ধ ক্ষোভ           কত জন্ম আর
প্রণয় দাপটে               কত ছাড়খার ?
ছিন্নভিন্ন কালে             প্রহর প্রগতি
উচ্চ শিরে                   নারীর অধোগতি।
বিধাতা কাঁপেন            তুমি বীর্যবর
স-শরীর রোগে            তুমি স্বয়ংবর।
জীবন,যৌবন               তোমার কলিকাল
ডুবে যায় শংকায়          পৌরুষ প্রবল ।
কর তুমি,বলো তুমি       ধন্য অহো সব
মোর ভিটা কুলক্ষণা       তোমার প্রভাব।
ধমনী,শরীর আর           কাঁটা ছেড়া দেহ
তোমার বসন্তে কুহু         শাখ্ জুড়ে মোহ্ ।
এঘর ওঘর আর            তোমাদের জোট্
বাপ,বেটা,অমলিন          কালের শংকট ।
দেহ,মন,লাশ হলো        তুমি স-শরীর
সং সাজো বেমালুম        অন্য প্রণয়ীর ।
ভুলে,দোষে ক্ষমতার       বিজয় নিশান
তুমি সদা ওড়াবে           আমাতে শমণ ।
ধমণী চামড়ায়             ক্যনসার খাবি খায়
চোখ,মুখে দুর্যোগ         বিধাতা সহায় ।
বিব্রত পথগুলো            টেনে থাক্ ধূলিধূলো
মেয়ে নামে কার্ফু'রা        রয়ে যাক্ শঙ্কুলা -
বিবাগের পুরুষেরা         ঝান্ডা উঁচাক্ ।
ভিক্ষের নরপতি            মারো চোখ নিন্দতি
ভিটে সংক্রান্তি আর       জবর নিয়তি।
টানো হাত গুরবধ্         থানারা দমের খোর্
বোতলের চালে বধ্       জানোতো হে জব্বর ।            
বাজারের দরবেশ         টাঙাও হে কৌশল
বাঁধো জোট পুং জাতি     ঢালো ক্রম হলাহল্ ।
স্নেহ ,প্রেম,মায়া ফুঃ       চলো বিছানায়
ডলার ডলার পাতি        ডেবিট শাখায় ।
ছোঃ নাম পুংবর্           অহো প্রজাতি !!
হাড় খেলে মাস খেলে    মাথাটি চিবোও
চোখ্ মেরে বলে দাও     পুরুষের দাও ।


....................................................................