কেউ বুঝি তেমন বন্ধু হয় তোয়াক্কা না করেই হাত ধরে
ছুটে এসে কান মলে ভুল শুধরে বলে উঠে
' এ-খ-ন-ও '
চিনিস নি বুঝি এই মুখে চোখে একটা ছাওয়া দেখতে পাস, ছাওয়া _
একটা অস্পষ্ট দাগ ' পাস দেখতে ?এইযে এখন পর্যন্ত একটা
অহেতুক কাল্ আগলে পড়ে আছি
প্রলম্বনের মত উত্থান পতনহীন
একটা চিহ্ন ' তীরের ফলার মত
হৃৎপিন্ড ফুটো করে টেনে আনে
সমাধির কালান্তর '
অসমাপ্ত এই তূণ এই নি:সীমতা কিসের চিহ্ন ? কিসের ---


যাহ্ ! সবটাই আদতে মনের ভুল
পেছন আগলে কে-ই বা সময়টাকে ঘাটে
সে তো অনাবাদের এক মিথ্যে চ্যাপ্টার
ভয়ে সিঁটিয়ে থাকা
এক বিলুপ্ত কালক্ষেপ
একদল সামন্তের অপেক্ষা কালকে রেখেছিল
কৌতূহলের কিংকর্তব্যে মুড়ে
বিদায়ক্ষণে থ্যতলানো ইট এসে পড়েছিল
খাবার ঘরের ছাঁদে
মনের ভুলে তারা আজও
উঁকিঝুঁকি দেয় সেই ডেসপ্যাচ্ ল্যাবে !


সময়টা আসলে অগ্নি হয়েছে
নৈঋত হতে পারেনি
আর কৈবর্ত্যের শিখা পাল্টাতে পাল্টাতে আমি
__ চেয়েই রইলুম
গাছ পাতা মাকড়ের দিকে এক পক্ষ কাল ধরে
আমার রক্তকে ওরা অক্সাইড ভেবে
টাঙিয়ে দিয়েছে সতর্কতার সাবধানী '
যেখানে উচ্চারিত হবে অথচ শোনা যাবে না
দেখা যাবে অথচ বুঝতে পারার যন্ত্রপাতি ঘিরে
থাকবে অহেতুক নিষেধাজ্ঞা'
বল কে তোকে নিষেধ করে,কেন করে?
এই হেরে যাওয়া ফিরে যাওয়া
এর মধ্যে' সবটাই শূণ্য ' শেষ I শেষ ?


এই শূণ্যতা ভরাট করা যায় না? যায় তো
ওই শব্দের মতো ' বাতাসের মতো
একটু আগলটা আলগা করতে হয় ' আলগা
এই শূণ্যতায় এত কার্ফু কেন
ঠেলে সরানো যায় না এত ভারী ' কেন


কেউ এসে হাত ধরতেই পারে ' কেউ
পারে না ? পারে তো _ ইচ্ছে হলেই