রাত্রি , স্বপ্নিল রাত্রি !
মুখোমুখি হলাম, জাগরণে
প্রান্তিক তাপগুলো জিইয়ে থাকুক
আমৃত্যু ক্ষতি নেই
বরং তোমার নৈঃশব্দে মাথা কুটে
বারংবার উচ্চারণ করব
একত্রিত হবার, ঘণিষ্ট হবার
প্রাচীন মুহূর্তগুলো ;
যখন পরমার্থগুলো এসে বসে
মধ্যস্থ যাপনে
প্রসারিত হয় জাগতিক প্রক্রিয়া
আমি দৈনিক অধ্যায়গুলো ছাপিয়ে
তোমায় অমরত্ব দিই রাত্রি, সেই মিলন
অমরত্বের, প্রশস্তির, ঐকান্তিক !
স্নায়ু থেকে, নাভি থেকে স্পর্শের
ঔরসে প্রস্তুত হতে থাকে
আরেক প্রাঙ্গণ তাতে রুপ, রস,
গন্ধের প্রাণসঞ্চারে আবারও
জন্ম আমার
তাপ বিনিময়ে,আসলে অগাধ আদরে
আমায় জড়াবে বলে
এ নৈঃশব্দের প্রতিফলনে
ছোঁওয়া ছুঁয়ির প্রহেলিকা;
একাকীত্বের বাতাবরণ ছাপিয়ে
আমিও তো দোসর তোমার, স্বেদ নাড়ীর
বন্ধণ কাটিয়ে কেমন স্থিতু হয়ে আছি!