উচ্ছিষ্টে প্রবৃত্তি নেই বলে
যানহীন উষর পথে হাঁফিয়ে গেলে
তেষ্টার সন্ধাণে মাঝে মধ্যে
শ্মশাণ প্রান্তে চলে আসা
আকন্ঠ ডুবে রাখি দু:খকে পানশালে
ক্ষুধার কোন জাত নেই তাই I


একটুকরো পকোড়ায়
ব্রম্মান্ড ছুঁয়ে অমরত্বের দাক্ষিণ্য দেন
জগৎপতি, রেকাবী রঙ থেকে
চর্ব চোষ্য লেয়'র অত্যাশ্চর্য
রুটি ছড়িয়ে জন্ম দেন পারমার্থিক বাৎসায়ন !


হরিদ্ধনী দিয়ে পাগলা উঠে দাঁড়ায়
কোমড় বিছেয় মিনে করে নবগ্রহে'
কাটাকুটি শৈশব শেষে
পথে নামে উঞ্ছবৃত্তি নিয়ে _
বিবিধ আবাদী কর্ষণে তাকে নিয়েও
লাবডুব খেলায় মজেছে
উত্তুঙ্গ আপাত সমাজ !


কলম,কাগজে হে ! কত আর
প্রপঞ্চকে ঝুলিয়ে রাখা তার চে'
জন্মান্ধ শেকড় গোড়ায়
বেঁধে রাখি বৈরাগ্যের খোরাক ' দৃষ্টি জন্মালে
চেয়ে নেবখন্ তেষ্টার ফল !