তখনো স্বপ্নটা অতিকায় মানুষের পদপ্রান্ত
চষে বেড়িয়ে আসতে পারে নি
কেবলই মাপ নিচ্ছে গন্ডী থেকে সীমানা কতদূর
তার কলেবর বৃদ্ধি পেল ,
যখন আমরা নিতান্ত আনন্দে
আরেকটি ককটেলে ক্রমশ: দৈহিক ল্যাজ খসার প্রাগ্ সময়টা
কেশর জলে চুবিয়ে ভুলতে চলেছি
ঠাকুর্দার অভিযোজন প্রক্রিয়া,
আর বিভাজনের নিরিখে সংকুচিত হয়ে চলেছি
বৃদ্ধিতে,ব্যাপ্তিতে,সমষ্ঠিতে


অযথা মানুষ তার সবকটি প্রতিষ্ঠাণ জুড়ে টেনে দিল
খোদিত হরফ ।


প্রথম দেখলাম দেউলের সীমানায়
বানর যুগের ছাপ্ , বুঝলাম মানুষ শুধু শরীর,গ্রন্থি,মোহ্ নয়
দৈবজ্ঞ প্রাপ্তির পরেও ছায়চ্ছন্ন বেড়াটায়
প্রাত্যহিক হাজিরার আত্মীকরণও।


সভ্যতা পিছিয়ে পড়ছে বলে চেঁচালে
বুকের ভেতরটা কেমন নিষ্প্রাণ হয়ে আসে
এগিয়ে আসছি বলে কে কখন
ইহলোক ত্যাগ করল, কার প্রপৌত্রের
নিষিদ্ধ পা'য়ে সেঁটে আছে মরনোত্তর ছাপ্ ,
মানুষ কি এমন রহস্য যে মাঝখানের অতিকায়
প্রান্তরটা চষে বেড়িয়ে আসতে গিয়েও


ঢাকা পরে রইল প্রস্তরখন্ডের হরফনামায় কেবলই
খসা ল্যাজ আর চষে ফেলার গল্পে ?


............................................................