অজস্র অবগাহন শেষে
পাহাড়চূড়া নুইয়ে পড়ে জলতলে,
কখনও পদ্মনাভে
কোকোভিলা কেয়ুরচূড়ে
ঐশ্বর্য্যে ছড়িয়ে যায়
স্নায়বিক মূর্ছনা _

আরো একবার ফিরে আসো
তিনশত আলোক শয্যা পেতে সদ্য পেজা
ডালিম চূড়া ছড়িয়ে দিয়েছে
যৌগ প্রবাহের ঝাঁপতাল,লয়,প্রভা _
শুদ্ধির অবগাহনে
আপাতসূত্র, পৃষ্ঠ জুড়ে মসনদ আর
ঐহিক রতনচূড়, বসবো না _ তা কি হয় !


মেঘে মেঘে নীরদবরণ
মখমলি শৌর্য্য, কেতুশীর্ষে
বজ্রঝলক , এ ক্ষেত্রে
কর্ষ দাও তরঙ্গপ্রবাহ !
নৈসর্গিক স্তরে তার বিপুল যন্ত্রনাবোধ
পুঞ্জিভূত শ্বাস,কাম,লয়ের
দংশন _


সাজ মোহিনী সুধার
কে কতক পরমাণু পাবে নির্দিষ্টকরণ
ভূপৃষ্ট তো সমতল, জল চুইয়ে
জাগতিক অদল বদল
খোলসে মানুষে _ পাহাড়ে ফলক
ক্ষুরধার রমণ সুধায়


স্ফীতকায় পাহাড়ও নোয়ায় যখন _