অস্পষ্ট আলোয় আমি ওর চিবুক স্পর্শ করিনি
  অট্টহাসির বাদ পরা অংশটুক-
  নির্লজ্জ ছিল বলে-
                   শট নেওয়া হল না ;
সে সময় কোষাকুষি জলে
ভেসে উঠেছিল পারমিতার মুখ
ব্রাম্মণের কন্ঠে তরঙ্গ উদ্বেগ ।

কয়েকটি টুপির আড়ালে সজ্জিত অস্ত্র
বুব্দুদের মতো শিরায় প্রবেশ করছে,
      জানালার ফোঁকর ভেদ করে ।
এ' কে ফরটি সেভেন গ্রুপ
           বেশ সক্রিয়.......................।
অন্ধকার ভেদ করে জটলার ফিসফাস
নজরুলকে ধমক ,
" শালা মার্চ কর্ , লেফট রাইট; লেফট রাইট......"


গভীর ঘুমের লেফটেনান্ট
     আড়ষ্ট গলায়
     বনলতার ঢোক গেলে..........।


কোথাও কোন চিরকূট নেই
কয়েকটি পুরানো পৃষ্টায় নখ, দন্ত,রক্তের গ্রুপ-
সযত্নে সাজানো ।


অদ্ভুত সেই মাঠ জুড়ে খ্যনখ্যানে সুর,
আপনি বলুন শ্রী' ম
মেসোপটেমিয়ার তাৎপর্যে ওদের টুপির কোন-
মূল্য আছে ?


আমি গর্ত বানিয়েছি পথ জুড়ে
মৃতের সমাধি দেখব বলে,ভালোবাসায় ক্রশ চিহ্ন এঁকে;
                         এইমাত্র ওংঁ মন্ত্র জপ করলাম
                         দ্রাবিড় মেয়েটি তেড়ে এল
                         এখন সে নিজেকে টোডি ভাবছে ;


রুপান্তরিত উসকানির মার্চ উৎসবের,
   কাঁধে ঝোলানো অস্ত্রে-
মন্ত্রপূত ফুল,বেলপাতা।  আমার অসময় ভেবে কটূ ইঙ্গিতে বিপর্যয়
পাশ কেটে হেঁটে যায় গল্পের নায়ক;
দাঁড়ি জটাজুটহীন, নর্দমার পাশে ফেলা-
অন্তিম চিরকূটে তৈলাক্ত সিন্দুর ।

জমা পড়েছে বিশ্বকোষের ল্যাবে ,বাদল সভায়-
সামান্য কেটে ছেঁটে
জি, এস, টি তে চালান হবে।
......................................................................................