আলোর আলয়,
          সম্মানী গুনি জন,
জ্ঞানের দীপশিখা,
           স্বীকৃত সর্বজন।
মুখোশটা ছিঁড়ে
        সামনে এসো তো,
লোকে সুখে সব
           খানিক দেখতো;
গভীরের সেই গন্ধক রূপ,
আঁধার ঘেরা সে মৃত্যুকূপ,
দগদগে ঐ থকথকে গায়
কতো শতো কলঙ্ক লুকায়,
ধুকে মরেছে মনন জীবন,
গুম খুন নির্যাতনের ইন্ধন।
মিলবে না কিছুই কিঞ্চিৎ,
ধোঁকার চিত্র প্রতি ইঞ্চিত,
ভিন্ন মতের শুনে বজ্র গান
কলিজা মারবে ওল্টা টান।
আয়নার সামনে নিজেকে
একবার মেলে ধরে দেখে-
প্রশ্নে ঝড় তোলো বিবেকে,
সত্য প্রকৃতই ঠকেছে কে?
চিন্তার রেখায় এঁকেবেঁকে
যে যে গুঞ্জন উঠে আঁতকে,
কী সে যন্ত্র মন্ত্র তন্ত্র তাকে
গলা টিপে রাখে আটকে!
চিন্তা চলুক সন্ধ্যা সকালে,
অসুখ না মিশুক কঙ্কালে।
জীবন সেতো শিক্ষা সফর,
ভেঙেই বাঁচো আয়না-ঘর।