দুখী দেশটা জন্ম থেকেই স্বৈর ঋতুর দেশ
নামে দেশের সেবক সবে,ওরফে স্বৈরাচার,
আমলা আর পুলিশতন্ত্র বাসী মন্ত্রণা দিয়ে
পান্ডিত্যের জ্বালে রচে স্বৈরের নষ্ট 'আচার'।


রাষ্ট্রের স্তম্ভ তিনটির নির্বাহীটাই হচ্ছে পুষ্ট
বাকীরা শুধু খেয়াল করে নির্বাহীর ইশারা,
রাষ্ট্রের সব সুবিধার ভিটামিন ওদের বাসনে
অপুষ্ট জনতার খিস্তি ওদের দেয়না নাড়া।


বিচারালয়েও এখন দেখা যাচ্ছে ফুসকুড়ি
ওগুলো আবার  বেশী চুলকোনো যাবে না,
মত প্রকাশের মেঝে আজ ভীষণ পিচ্ছিল
পড়লে ছি ছি বলা জ্ঞানীর অভাব হবে না।


'ডক্টর সুশীল দাস'দের আলজিহ্বাতে ঘা
মিষ্টি করে থাকে চুপ,নেই মুক্তির ব্যবস্থাপত্র,
বিবেকের কলিংবেলে যদি কেউ মুখ খোলে
সরকারী লাল চোখে খোঁজে আপসের গর্ত।


গণতন্ত্রের গায়ে দেখছি দৃশ্যমান বিষফোঁড়া
বাঁচতে পারবি তবে,যদি তা ফোটাতে পারিস,
বড্ড বিষাক্ত সে,অনেক রক্ত ঝরবে নিশ্চিত
ফাটিয়ে ফোঁড়া নতুন প্রজন্মে দেশটা ছাড়িস।