দ্বি-মনের সুখের খোজ করতে গিয়ে বিষাদ কিনেছি
কিন্তু  কথা ছিলো আমার
একরাশ আনন্দ ফেরী করার
তাকে তাকে সুখের বিতান সাজানোর
ধর্মতলায় বসে তপ্ত দুপুরে দক্ষিনা হাওয়ায় গা জোড়ানোর
প্রেমতলার সান বাধানো ঘাটে বসে বংশী বাজানোর


অথচ এই দু-পথে হতেই আমি ঘুড়ে এসেছি ক্লান্ত হয়ে
এই দুই চোখেই দেখেছি দুটি পথ
হেটেছি অনেকটা দূরে
শুধু যাওয়া হয়নি
রোদের তীব্রতা
আর বেসুরো সুরে আতকে উঠার ভয়ে


তাই বংশী হাতে ঘাম ঝড়া শরীর এখান একঘেয়ে,উন্মাদ,উদ্ভট ও উদাস মনে ঘড়ে ফেরে
ঝাপসা শহরের ধুলোমাখা অলিগলিতে
পাখির চোখে চেনা পথ মাড়িয়ে