মোঃ আব্দুস সোবহান রুসাফীঃ
সঞ্জনা তুমি হে প্রিয় কবি তুমি আমার এ হৃদয়-
ঞ যেমন আদিতে নাই যুক্ত অক্ষরে হয় পরিচয় ,
জগতে তেমনি যোগ্য স্থানে তুমি বন্ধু হও উদয় ।
য় ঠিক যথা যোগ্য স্থানে স্বীয় গুনে অধিক গুরুত্ব পায় ।।
কবিতা চয়ন শৈলী আনন্দ-স্বাদে অনুপম সুর ছন্দ বাহারি-
রতন-কাঞ্চন সম এক একটি কবিতা যেন রাজ দরবারি,
মন মাতানো এ কবিতায় মনুষ্যত্ব বিকাশে খুব দরকারি ।
কামিয়াব এ কাব্যে বিমোহিত-পুলকিত হৃদয় আমারি
রক্তিম শুভেচ্ছা তব পরশে দিয়েছি তাই তোমারি ।।


সঞ্জয় কর্মকারঃ
সুধীজনে সুধা জেনো, সৌম্য সে গুণ তার
বিকশিত হৃদ অতি ঐশী সে দরবার;
আনমনে নির্জনে ভাবনাতে মন ধায়
ভাবি মনে কোন ধনে ধনী সে তো স্বজনায়!
দিবাকরে নিমীলিত আঁখি তারা মুদে লাজে
জোজুল্যে স্বজনাতে উন্নীত ধরা মাঝে।
আমি কবি ক'জনায় বলো তারে বোধে পায়!
হৃদয়েতে বাঁধিলো সে আজি মোরে স্বজনায়।


মোঃ আব্দুস সোবহান রুসাফীঃ
কত প্রেম ভালবাসায় দিলে মোরে প্রতিদান,
বসে ভাবি একা একা উর্ধে তব উন্নত সম্মান ।
এ বাংলা ও বাংলা যত দুর তবু যোযনায়,
দিলে দিলে মজবুতে রাখি প্রিয় স্বজনায় ।
অনুপম কবিতায় মাধুর্য সব শব্দভান্ডার,
পুলকিত মন মোর প্রসংশায় আপনার


হাজেরা কোরেশী অপিঃ
‘কেহ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান
দু’জনেরই দেখি আমি চোখেতে মহান।’


সঞ্জয় কর্মকারঃ
ওই পারে মন উড়ে পলকেতে যায় চলে
পুলকিত শিহরণে নীড়ে হেথা কাল ঢলে।
রবি শশী সহোদরে দিবা রাতি আলো দেয়
দুই পার একাকার-হয় মধু কবিতায়।
গুণী জনে জনে জনে শোভা তারি জ্যোতিময়
আঁখি তারা শিহরিত বারি তারি ধারা বয়।
মুক্তির উল্লাস কাঁটা তারে বেষ্টনী
লয়ে তারি বন্ধনে গীত সে তো গায় গুণী।