নিষিদ্ধ প্রেমের অভিশাপ চাওয়ার পর তোমাকে ধ্বংস নিয়ে আসতে বলেছিলাম
তুমি আনলে মদের সংলাপে ভরা হৃদয়ের গেলাস!
চুমুক দিতেই স্পর্ধার বাগানে ফুটে উঠলাম রজনীগন্ধা হয়ে।


অস্থিহীন শরীর দিয়ে তোমার চামড়া অনুভব করতে গিয়ে শুনলাম বাঁশির ভেতর আর্তনাদ বেজে উঠছে...
তার চেয়ে ভালো হতো তুমি ধ্বংস নিয়ে আসতে, আমি কিছু হলেও সভ্যতা দিতে পারতাম।


অলিন্দহীন হৃদয়ে যদি অস্তিত্বের দালান বানাতে চাও তবে ক্ষতচিহ্ন দিয়ে আগে মহাকাব্য লিখতে শিখো।


হাজার অপরাধের শেকলে বন্দী বাহুডোরে সরীসৃপ প্রেমিকের মতো হামাগুড়ি দিলে অসময়ে ফণা তোলে বিবেক
পাপের মৃত্তিকা লেপ্টে থাকা শরীর পূন্যের জলে ভরা নদীতে স্নান করতে গিয়ে দেখে অন্য মোহনায় দাঁড়িয়ে আছে।


জারজ শরীরে ঈশ্বরের আহাজারি শুনতে হয়।


জীবনের সাথে জীবন ঘষে সৃষ্টি হয় জ্বলন্ত রণক্ষেত্র
অনেকেরই প্রশ্ন থাকে, শহীদ হলো কে?
আসলে আমাদের রক্তে পা পিছলায় অন্য কারো।