জ্বর আসলেই থরথর কাঁপে বলে তাবিজের বান,
যাইহোক তার সারাদিন ধরে মুখে এই ছিলো গান।
আনতাশ ঠিয়া ধারণা থেকেই করতো তৈরি ইসু,
আবোল তাবোলে দিতো সাপোর্ট হারুন সকল কিছু।


ছাড়াছাড় এই মিথ্যা কথাও বলতে পারতো হেসে,
সাপোর্ট দিতে মন্নির মায় সাক্ষী দাতাই বেশে।
দাঁতগুলো তার কিড়মিড় করে ত্যাড়বেড়ে চোখ যেত
যদি তার ভুল কোনোমতে ধরে দেওয়াই কিছু যেত।


খনকার খুঁজে চৌদ্দগ্রামেই ছুটে যেত কিছু হলে,
পরীর কাছেই তাবিজ আনতে জানতেই আহলে।
আশেপাশে লোক তাবিজের কথা বিশ্বাস হত মনে,
এই কথা শুনে ছাড়িয়েই দিতো আর লোকজনে জনে।
পিঠব্যথা হলে বলতেই শুধু নষ্ট তাবিজে বান,
দৌড়ে আনরে খনকার ফুকা দৌড়ে এখন আন।


নিজের দোষটি যেতেই হারিয়ে ভেজালের গ্যাঞ্জাম ,
বলতো কেবলে তাবিজ করেছে তাইতো হচ্ছে কাম।
আনতাশ ঠিয়া মুখেই বলবে নষ্ট তাবিজে বানে,
দিশাহারা ছিলে এই হাং তাং কথা ছিলো গানে গানে।
এইসব শুধু তাবিজের গান বানানোর ইতিহাস
এমনি কিছুই হয়নি কখনো নিদারুণ পরিহাস।


মরনের কালে আরো এক লোক ভুলেছে আল্লা নাম
বলছে কেবল তাবিজের তার করেছেন কেবা বান।