বৃষ্টিমুখর স্যাঁতসেঁতে দুপুরবেলায়
হেঁটে চলেছি বর্ষণধূসর রাস্তা দিয়ে
ঝুম-মারা বাড়িগুলি ফেলে
তে-মাথার মোড়ে ঘুরে গেল চোখ
এমনকি কল্পনা করা যায়!


বিচলি দিয়ে তৈরি ঘরগুলো
গলা পর্যন্ত নিথর ডুবে আছে
আমার কাঁচের চশমায়
সেসময় বৃষ্টির ফোঁটাগুলো ভাঙে


ঘণ কুয়াশার মতো ঢেকে যায়
আমার বৃষ্টির মিষ্টি গান
চাই না জাদুকরী গান
কী ভয়ঙ্কর এর সুর
আমার চোখের শূন্যতায়
দমকা হাওয়া যেন খেউর গায়


সময় গড়িয়ে ভেজা পাখি ঠায় বসে থাকে


আর কিছুক্ষণ পর
একটা জালের মতো অন্ধকার
আমাদের কিছু কিছু আনন্দ
বৃষ্টির জলে আছড়ে পড়ে।