→→→→→→→ঢাকা
                হইতে অদুরে
             সাভার নবীনগর,
    দেখিয়া আসিলাম স্মৃতিসৌধ,
তোমায় স্মরণে রাখিবো জীবনভর।


                    সাতটি
             মিনারে সজ্জিত
          অতুলনীয় অভাবনীয়,
    'দূর হইতে দেখি মিশিয়া একই সাথে;
অদূরে বোধ হয় পৃথক', বাক্যটি স্মরণীয়।


                      সবুজে
                 ঘেরা পরিবেশে
          কৃত্রিম সৌন্দর্য্যে ভরাডুবি,
      সরু  সরু পথে হাটিয়া দেখিনু হেথা
অজ্ঞাতনামা কত শহীদ-কবরের নির্দেশনা ছবি।


                       জাদুঘরে
                  রইয়াছে রক্ষিত
         ইতিহাস বাংলা ও বাঙ্গালীর,
    দেখিলাম আর বলিলাম মনে মনে,
সেলুট বাংলা তোমার যুবক-দামাল- বীর।


                         বৃক্ষ
                 হেথায় রোপিত
          কতনা নামি মানুষের হাতে,
      শত শত মানব দেখিয়া মুগ্ধ তাহা
দুপুর-গোধূলি ও রাতে,বিশেষত প্রভাতে।


                        আঁকিয়াছি
                    তোমারই রাঙ্গা ছবি
             এই ছোট্ট বালক হৃদয় মাঝে,
       মরি মরি হাজারো শ্রদ্ধা নিবেদন করি;
কাম্য-সকলের স্মরণীয়া থাইকো এমনই সাজে।


রচনাকাল: গত ২৮ শে মে সকালে গিয়েছিলাম সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে।।ঐদিন রাতে বাড়ি ফিরতে ফিরতে ভাবনায় আসল কবিতার প্রথম পাঁচটি লাইন।।বাড়ি এসে কবিতাটির সমাপ্তি রেখা টানলাম।।আসলে সবলেখাতেই যেন একটু আবেগী হয়ে যাই।।আবেগী ভাবটা নিজেই অনুভব করতে পারি এখন।।কারণ,ঐ যে সবাই বলে ছোটন সোনা বড় হয়ে গেছে যে।।আবেগটা বেশি অনুভব করেছিলাম "বাবা তোমায় পেয়ে ধন্য" কবিতাটি লেখার সময়।।


★সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ কবিতাটি পড়ার জন্য--
     মিল্টন খন্দকার(কথিত খোকা কবি)।।