একটি ছেলে হাঁটছিলো যে ফুটপাতে ফুটপাতে
দৃপ্তপদে, দৃঢ় ঋজু গ্রীবাখানি, আনত নয়নে;
চোখের তারায় দীপ্তিশিখা লুব্ধকেরই জ্যোতি,
চুলগুলো তার ঝাউয়ের পাতা উড়ছে সমীরনে।
দৃষ্টি যে তার ঊর্দ্ধমূখী বৃক্ষ-ডালের পাতায়,
চলার পথে থমকে দাঁড়ায় একটি গাছের তলে;
কি জানি কি ভেবেছে সে হাত বাড়িয়ে দিয়ে,
গাছের পাতা ছিঁড়ে নিলো অপূর্ব কৌশলে।


ক্ষাণিক দূরে একটি মেয়ে বিস্ময়কর চোখে,
ভালোলাগার শিহরণে হৃদয় উঠে নেচে;
হাস্যমূখর সেই মেয়েটি প্রেমের অমোঘ টানে
ধীর পায়েতে এগিয়ে এসে কথা বলে যেচে।
মুগ্ধ হলো দেখে ছেলের পত্র ছেঁড়ার কলা,
বলে, পথিক! দাঁড়াও ক্ষাণিক অনন্ত কৌশলী!
শিল্পী তুমি, কবি তুমি বিশ্ব চরাচরে,
আমি হবো তোমার হাতের স্বপ্ন আঁকার তুলি।


সেই থেকে প্রেম হলো,
পরস্পরের হাতটি ধরে ধীর পায়েতে
একটি ছেলে একটি মেয়ে হেঁটে চলে গেলো।


==================
'একজন পুরুষই পারে,
আগামীকালের একটি সম্ভাব্য ধর্ষণ
বন্ধ করতে'।
==================