হেমাঙ্গিনীর হাতের চেয়ে কবিতা বড় হয়ে গেলে
টিনের চালের রোদটুকুও ছুড়ে মারে ঘৃণা, তখন
কম্বল-ভর্তি শীত নিয়ে খালি গায়ে একা একা..


অথচ সাত আসমানের পরে যে শূন্যতা
তাঁকে ধরার আগে পাঁচ বার মরে যেতে হয়,
তাহলে খুব ভোরে গম ক্ষেতের শিশির বিন্দুও
হিরের টুকরোর মতো আলো ছড়ায়...


কেন যে তুমি আমাকে মরে যেতে দাও না !