সের-এ বাটখারার সাথে চলে গেছে ছটাক ও পোয়া
দাঁড়িপাল্লার কফিনে তাই ডিজিটাল মাপ ।
হারিকেন জ্বেলে খুঁজে পাওয়া যায় না নয়া, সিকি, আধুলি...
চলো, ঝামেলাহীন মাল্টিশপ মার্কেটে,
মাপামাপির দিন শেষ


খোলা পণ্যে ময়লা, জীবানু, ধূলি, বালি...
ঝোলাজাত না হয়ে তাই সব কিছু  আজ প্যাকেটজাত


সুযোগ এখন  ফ্লাক্জিপ্যাক ফ্যাক্টরী দেওয়ার,
চাইলেই ১৫০ কোটি  টাকা লোন দেবে ব্যাংক,
শুরু হোক প্রজেক্ট প্লান, বাজার বিশ্লেষণ এবং পুরানো ফ্যাক্টরী ভিজিট…


ছয় মাস পর যদি গুড়ের মাছি পাছায় করে
নিয়ে আসে রাজ্যের বালি; হতাশ হওয়া যাবেনা ।
আছে কালিজিরা, জিঞ্জার, আতা কিংবা বানানা জুস ফ্যাক্টরীর সুযোগ


মাটির সাথে বুক কি ঠেকে গেছে ? মুরগি ফ্যাক্টরী কিন্তু শেষ হয়নি !
স্বল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা । সস্তায় গরীবের আমিষ
মানে জাতীয় পুষ্টির সর্বাধিক যোগান...


শুধু দূর্গন্ধ সহ্য করার একটু ক্ষমতা  অর্জন করতে হবে ।



. . . . . .  রম্য হিসেবে মনে হয় চালিয়ে নেওয়া যায় ।