খুব অল্পই কেঁদেছিলে,
আমার বুকের ও পাজরের হাড় সাক্ষী।
.
.
খুব অল্পই কেঁদেছিলে,
আমি না বড় কাপুরুষ
আমি তোমায় কাঁদিয়েছি,
আমার পুরুষত্ব কে সান্ত্বনা দেবার জন্য।
.
.
আমার বুকের ও পাজরের হাড় সাক্ষী,
খুব অল্পই কেঁদেছিলে।
.
.
সে রাতে আমি অন্ধকারেই হাঁটছিলাম,
সরু রেললাইনের স্লিপার মাড়িয়ে,
তখন প্রত্যেক শিরা-উপশিরা বলছিলো,
আমি কাপুরুষ।
.
.
আমার বুকের ও পাঁজরের হাড় সাক্ষী,
খুব অল্পই কেঁদেছিলে।
.
.
আজ আমি নতজানু,তোমার পদতলে,
আমার বুক ও পাজরের হাড় আজ নত,
ভস্ম কর আমায়,অভিশাপ ও যন্ত্রণা দিয়ে
মুক্ত কর নারী, আমায়, সকল কাপুরুষত্ব হতে।