আমার পরম শ্রদ্ধেয়, গ্রামের স্কুলের মাস্টারমশায়, স্বর্গীয় শ্রী অনিল বরণ ঠাকুরের লেখা একখানি চিঠি, স্বরস্বতী পুজোর আমন্ত্রণ,বহুকাল আগে, ১৯৯৪ সালের
মানসে রমতাং নৃত্যাং সর্বশুক্লা স্বরস্বতী
---------------------------------
সুধী,
কুহেলি সমাচ্ছন্ন হিমেল বায়ু প্রবাহে জর্জরিত,
প্রচন্ড শীতের পাতা ঝরা স্তরের ভূগর্ভ উত্তেলিত স্ফটিক স্বচ্ছ জলধারা,
যখন ফলহীন পাণ্ডুর মরুক্ষেত্রে প্রোথিত নিবার কিশলয়এর রন্ধ্রে রন্ধ্রে,
প্রাণ স্পন্দনের পুলক শিহরন সৃষ্টিতে সদানিরত,
আগামী ২১ এ মাঘের শিশির স্নান কালের স্বেত প্রভাতে,
স্বেত পদ্মাসনা বাগ্দেবীর পুত অর্চনায় আয়োজিত,
আমাদের বিদ্যায়তনের দিন অনুষ্ঠানটি,
আপনার সবান্ধব উপস্থিতিতে সার্থক ও সুন্দর হয়ে উঠুক |
বিনয়াবনত,
স্কুলের ছাত্রবৃন্দ
অতীতের স্মৃতি ধরে রেখেছেন কবি ॥ খুব ভালো লিখছেন । অনেক শুভেচ্ছা রইলো ।
ভালো থাকুন ।
শুভরাত্রি
সেই স্মৃতিটুকু এমন করে আগলে রেখে;
সবার সামনে নিয়ে এসে তার প্রতি-
আপনি যে সম্মান প্রদর্শন করলেন তা অতিলনীয়!
বর্তমানে তো মোবাইলের মেসেজের রিংটোন;
বার্তা পাঠিয়ে দেয় নিমন্ত্রনে!
এমন করে চিঠির আকারে নিমন্ত্রণপত্র-
আজ বিলুপ্ত প্রায়!
আমন্ত্রণ নিমন্ত্রণে আশার উপায়
দূরদেশে আমি আছি রে ভাই