মহাভারতের মোয়া ভেঙ্গে গুড়-চিড়ে-মুড়ি এখন আলাদা। পিঁপড়েদের পোয়াবারো--


হস্তিনার রাজসভা প্রত্নতাত্ত্বিকগন খুঁজলে হয়তো পাবেন.....
কিন্তু দ্রপদীর বস্ত্রহরণ এখন অলিগলির রোচক কাহিনী।


স্বতপ্রবৃত্ত সুইটস্মার্ট ডেয়ারির মিষ্টি-ছানা-সন্দেশগুলো বস্ত্রবর্জনে রাজপথে ব্যাকুল।
সভ্য গণতান্ত্রিকতায় তাদেরও ন্যায্য অধিকার বলে কথা...


ঘরে-ঘরে দুর্যোধন! কথা সত্য। তবে, হস্তিণাপুর বিবর্তনীয় মাস্তানাপুর, শকুনির মামাগিরিটা কালের সংস্করণে দাদাগিরি। ভাইগিরিটাও আছাড়ি খাচ্ছে-শরীক ফাঁকির দায়ে....


শুনেছি দাতাকর্ণ ঋণখেলাপির দায়ে গুপ্তবর্ন...
ওদিকে, দ্রোণাচার্যের উননব্বইতম নৌবহরের শোভাযাত্রা চলছে-- একলব্যের আঙ্গুল কাটা হবে বলে...


আমরা রাখাল সভার প্রজা.....
তেতুল চটকানিতে ঘুম আসে....
আর, স্বপ্ন দেখি; হুরুর্, ঠ্যায়- ঠ্যায়, হুট্ট।।
    >>> তাং-[  29/04/2017]