এখন ভোর সাড়ে চারটা,কিছুক্ষন পর ভেসে আসবে,
সুমধুর আযানের ধ্বনি।
সারাটা রাত এপাশ ওপাশ,নীদ গেল ভ্রমনে।
বিনীদ্র রজনী কাটলো নীদের অপেক্ষনে।
মুঠো ফোনে কে যেন নক করলো,ম্যাসেজটা পড়লাম আনন্দ চিত্তে,
আহত হৃদয়ের ফিনকি লহু
জমে থাকা কষ্টের ক্ষরিত প্রস্রবন,
কিছুটা যেমন বহিঃর্গমন ।


আড়মোড়া ভেঙ্গে প্রাণ চঞ্চলতা ফিরে পেল যেন পুস্প দোপাটি।
সত্যি অসাধারণ কিছু অনুভুতি,মাঝে মধ্যে কিছুটা বোঝাপড়ার
অভাবে সৃষ্ট মান অভিমান যেন হৃদয়ের নির্যাস ছুয়ে যায ।
নীল আকাশে দল বেঁধে, মেঘের আড়ালে নীলিমা হারিয়ে,
ধুসুর রঙ ধারণ,
আবার যখন মেঘে মেঘে ঘর্ষনে,
ফাঁক হয়ে নীলিমার নীল রঙ বিকষিত হয়,
ঠিক তেমন যেন।


তাই জীবন চলার পথটা কখনও নিচু কখনও উচু
কখনও বা পিচ্ছিল,সবই যেন জীবনের অবিচ্ছেদ্দ অংশ।
প্রত্যেক কষ্টের পিছনে সুখ লুকায়িত চিরন্তন বিরাজমান ।


তাইতো বলি--
কালের বিবর্তনে, শাসিত প্রণয়ে মান অভিমানে
অধিক প্রোমোরস জমে,
এসো গো প্রিয়া অতীত ভুলিয়া, চাহি যত উচ্ছল প্রাণে
তোমার স্বামীত্বের চরণে চুমে ।