আজ সেই ২৮ অক্টোবর সালটা নিশ্চয় তুমি জানো
গভীর রজনী,বিংশ শতাব্দীর সেই ২৮ অক্টোবরে এসে
মনের পর্দায় ভেসে এলো,আমার বুকে হন্তা পেরেক
মারার মত নাক ছিটকিয়ে ললাট ভাঁজকরা কথন গুলো ।


অবজ্ঞা আর অবহেলা মিশানো জল্লাদের তলোয়ারের
মতো চিক চিক করা ধারালো কষ্টগুলি।হাজার বার মৃত্যু যন্ত্রনার
চেয়েও বেশী।তবে আমি কাঁদতে জানতাম না,তোমার এ কষ্টগুলো
আমায় কাঁদতে শিখিয়েছে।
রজনী শেষে যখন ভোরের আলো ফুটলো ,নীরবে কেঁদে
পিচ্ছিল করে এসেছি চলার পথটা,তোমাকে ভাল না বাসলে
এটা কি আর শেখা হতো ?


আমার চঞ্চলতা হারিয়ে এক ঝাঁক নিরবতা কাধে ভর করলো।
যদিও পরে মোবাইল ম্যাসেজে সরি বলেছো,সেটা তোমার আত্বতৃপ্তি।
কিন্তু আমার নিরবতা ? শতেক মৃত্যু দেহেও তা নেই ।


তোমার অভিমান কতটা দুরে ঠেলেছে আমায়,
আমার আত্মাহরণ ভালোবাসা ততোটা কাছে যেতে চেষ্টা করে,
সেটাইতো আমার অপরাধ,না হলে কষ্টের পুনরাবৃত্তি কেন?


তাইতো নিরবে মন গেয়ে যায়----
“আহত হৃদয়ের সেই কষ্ট যদি, স্মরণে এসে যায়
মনাসন শুন্য করে মন হারায় সূদুর নীলিমায়,
তারপরও নির্লজ্জ মন প্রেমাবেগে,হয়ে যায় ভিখারী
বুঝলোনা তোমার লৌহমন,আমার মনের আহাজারী।“