ফিরিয়ে দাও সেই তারুণ্য!
মেতোনা বিচিত্র খেলায় ; জাগিয়ে তোল তারুণ্য ।
যে তরুণ ছিল দেশের উজ্জ্বল, জাতির গৌরব ,
সে তরুণ আজ ম্রিয়মান, গতিতে নেই দূর্বার।
যে তরুণ ছিল খেলাধুলা , পড়ালেখা আর দেশ গঠনে,
সেই তরুণ আজ বিচিত্র নেশায় মেতেছে সন্ত্রাসে।
আজকে যারা দেশের বিবেক, বুদ্ধিজীবি, জ্ঞানী, মহান
বন্ধুর বিরুদ্ধে বন্ধুর শত্রুতা জিইয়ে রাখাই তাদের অবদান।
এ কোন অস্থিরতা। একোন মূল্যবোধের অবক্ষয়।
জাতির বিবেক চিন্তায় মরে। আর আতঙ্কিত সংশয় !
মিছিলে অস্ত্র নিয়ে ছোটাছুটি যেন যুদ্ধের মহড়া।
বইয়ের সাথে সম্পর্ক নেই, আনাগোনা রাজনীতির পাড়ায়!
বন্ধুর হাতে বন্ধু হত্যা, কাঁদে ধরণী রূপ রাণী
গোঁফের নীচে হাসে, তারপর বুদ্ধিজীবিরা দেয় বাণী।
মিছিল- মিটিং, গঠিত হয় উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি।
অন্যের কথায় ওঠাবসা, অন্যের কথায় কেন চল তরুণ?
তোমাদের কি চেতনা হবে না? তোমরা কি বুঝবে না?
ওরা তরুণ, ওরা অবুজ, বুদ্ধিতে ওরা না হয় কাঁচা।
তবে, তোমরা যারা জাতির বিবেক, কেন হয়েছ চাচা?
ফিরিয়ে দাও সেই তারুন্যকে, জাগিয়ে দাও তরুণ সমাজকে।
নৈতিক অবক্ষয় থেকে ফিরে এসো তরুণ সমাজ জেগে ওঠ আবার
                              ফিরিয়ে দাও সেই তারুণ্যকে।
ওরা তরুণ, ওদের নিয়ে খেলোনা জঘণ্য খেলার বিচিত্র নেশায়।