সঙ্গদোষে সঙ্গোপনে বেয়ে ছিলে মিছের মই,
দেখেনি কেহ্ তৈলপ দেহ নিয়ে ছিঁকে কাটতে
ফেলেছিলে পা সযতনে তা উল্টো দিকে হাটতে
দেখেছে সে'জন ভেতরে যে'জন ভক্ষণ'কালে দই।


ভাবছো তুমি নাচছে আসলে গুমরে কাঁদছে অন্তর কানাই,
মৃত করে তাকে লাভ কী বলো বাজিয়ে সানাই।
শ্রেষ্ঠতা নিয়ে আগত হয়ে এ'কি করলে সোনাই,
সওদা না করে শূন্য হাতে ফেরে কী দেবে দোহাই?


সত্যের হাওয়ায় উড়বেই ছাই উন্মুক্ত হবে হাঁড়ি,
সাধ্য আছে কার সত্য চাপাবার তোমার চাতুরী আহাজারি।
পথভ্রষ্ট তখন গিলবে নির্জন রসাতলে বাহাদুরি,
সাথীরাও দূরে গাইছে এক সুরে স্বার্থের পূজারি।


রোদে পুড়ে খাক, সে'ই হাঁড়ি জোরে দেবে ডাক
পুড়িয়ে করতে ছাই, তপ্ত'রূপে এক তাওয়া!
গেঁড়াকলে পড়ে প্রাণবায়ু মৃদু নড়ে এমনি তার ধাওয়া,
সুধালে সে'জন পন্থা কী তখন ধরবে কোন বাঁক?