তিনি আর কেউ নন,তিনি ক্ষণজন্মা, মহীয়সী এক নারী,
হেমন্ত কুমারী,তুমি জনকল্যাণকর কাজের জন্য পেয়েছো উপাধি মহারাণী।
তুমি থাকবে স্বর্ণাক্ষরে ইতিহাসে  লেখা হয়ে,
তোমার কীর্তি যাবেনা কোনদিন পৃথিবী থেকে ক্ষয়ে।


তুমি গড়েছো অনেক প্রতিষ্ঠান মানুষের কল্যাণে,
তোমার গড়া প্রতিষ্ঠান হতে অনেকে আজ আলোর সন্ধানে।
তুমি  স্মৃতির আকাশে এক উজ্জ্বল ধ্রবতারা,
অনাথ,বিধবা,অসহায় শিক্ষার্থীদের দিতে তুমি মাসোহারা।


পুঠিয়ার জমিদারী পেয়েও তোমার মোহ  ছিল না অর্থ-বিত্তে,
জনকল্যাণে কাজ করার ইচ্ছাই ছিল সতত তোমার চিত্তে।
রাজশাহী শহরের উন্নয়নে, হয়ে আছো তুমি স্মরণীয়,
নান্দিনা পাইলট স্কুলে তোমার নামটি আজও বরণীয়।


দিতে পারিনি আমরা তোমার যথাযথ মূল্য,
শ্রদ্ধা ,ভালোবাসা,দোয়া ছাড়া হয় কিছু কি তুল্য।
তুমি শিক্ষাক্ষেত্রে আলোকবর্তিকা,স্বর্ণখচিত নাম,
নান্দিনাবাসী শ্রদ্ধাভরে,কৃতজ্ঞচিত্তে জানায় তোমায় প্রণাম।