যে দিন হারিয়ে যাব আমি
তোমার হৃদমাজার নামক পান্ড কোটির থেকে, হাসতে হাসতে অথবা ক্রন্দন সিক্ত হয়ে
বেদনার গ্লানি নিয়ে, চারপাশ একাকার করে নিরুপায় দোপেয়ে মানবে হাজারো মানুষের নিঁড়ে
সাধ্যের মাপকাটি থেকেও আরও গভিরে
সেদিন বুঝবে ওগো একাকিত্ব কী?
বুঝবে আমার মাতলামির অর্থটা কী?


যেদিন আমার আশায় পথ চেয়ে বসে রবে
ঝিরিঝিরি বৃষ্টিরব মাঝে অথবা প্রত্যেকটি প্রহরে।
চলমান যন্ত্রনাময় কাতর হয়ে ভাববে
আমার অযাচিত ভালবাসা কী?
বুঝবে আমার পাগলামির ইতিকথা।
তখনও আমি ভবপুরে দেউলিয়ায় কাতর থাকব?
সেদিন ভেবে নিশ্চুপ থাকবে, আর বুঝবে
আমার অনুভূতিটা কী?


যেদিন নিশাচর হয়ে খুজবে আমায়
এ শূণ্য ভূবনে
তখনও হয়ত: আমার ব্যর্থতার গ্লানি মুছবে না
মুঝবে না আমার নিত্যবৃত্ত অতিতে সমাহার
চিন্তা চেতনাকে ভেদ করেই তুমি একদিন দৌঁড়াবে
তবুও না শেষ হবে ক্ষুন্ন হৃদয়ের সমাচার।
যেদিন বদ্ধমান মাঁয়ার বাধঁনটা তুমি নিশ্চুপে ভাববে
সেদিন বুঝবে আমি কী? কি ই বা আমার অধিকার?
বুঝবে ভালবাসার বন্ধনটা কী?


রচনাকাল:২৯/১০/২০১০ ইং