(এটি আমার একশ’তম প্রয়াশ। আজকে ভাবের কিছু নয়,শুধু ভাবহীন একটা কিছু উপহার দিলাম। কবিতার আসরের সবাইকে শুভেচ্ছা।এখন গল্প লেখার জ্বরে ভুগছি ৷ সবার দোওয়া চাই ৷)


কবিতার গড়গড়া
ধুঁয়োর মতই পেটে নিয়ে
পড়া আর পড়া।
চললো এমন সুরতে
বেশ ক’দিন।


তারপর শুরু হলো
কবিতার হাতী দৌড়।
পেটখানা মোচড়ায়
দেহখানা কামড়ায়
একি ভূত, নাকি জ্বীন!


বললো বৈদ্য বেটা-
বাছা হে, ছাড়না পদ্য খেলা।
কেন যে পদ্য নিয়ে
তড়পাও এবেলা ওবেলা
তোমার আয়ু যে ক্ষীণ।


মুচড়ে ধরে গোঁফটা
বললাম, বৈদ্য কত্তা
শুধুই একটা হপ্তা,
সারাওনা ব্যামোটা আমার
দ্যাখ পালাবে সব জ্বীন।


কহে কবিরাজ পো বৈদ্য-
হুঁ-উঁ-উঁ,কবিতার গড়গড়া
নাড়িখানা তাই নড়ভড়া।
বুঝিনা ভুত কিংবা জ্বিন
শুধু কবিতার জ্বরে টিনটিন।