আমরা যতই যতন করে,
বানায় প্রাসাদ বাড়ি।
বিলাষ বহুল জীবন  গড়ে,
চরি দামের গাড়ি।
আধার থেকে আলোক প্রানে,
চাই না যতই সরে।
কালির মাখা অাধার কেবল,
আসে জীবন ঘিরে।
আকাশ ছুয়ার ইচ্ছে ছিলো,
ছিলো রংএর আশা।
ভয় করে তার জীবন বেলা,
জুড়ায় বাধে বাসা।
ভায়ের মায়ের বাবার সৃত্মি,
চোখের কোনে ধরে।
কখন যেন হাড়িয়ে গেলো,
কালের অতল ঘরে।
রুপের পরশ রাখতে ধরে,
এই করি ঐ করি।
খানিক পড়ে ভাটির বেলা,
তাওতো হলেম বুড়ি।
বিদ্যে  ছিলো গর্ভ করার,
সৃত্মির ক্ষয়ে ক্ষয়ে।
শক্তি সাহাস  সব হাড়ালো,
এই ভয়ে ওই ভয়ে।
কত জনার প্রিয় ছিলাম,
কেউ ছিলো মোর প্রিয়।
এখন তো আর কেউ বলে না,
খানিক খবর নিও।
কেউ ডাকে না আয় খেলে যা,
দৌড়ে খানিক ভোরে।
সন্ধ্যে বেলার বাশের বাঁশি,
সেও বাজেনা  সুরে।
যতই হাসির বান ধরেছি,
ততই হাড়ায় সুখ।
অস্ত বেলার খোয়ব দেখি,
হুতুম পেঁচার মুখ।
যতই বাঁচার  বান ধরি  না,
ততই যাবো মরে।
উঁচু প্রাসাদ  দামের গাড়ি,
থাকবে সবই পরে।