=
আলোক সুন্দর উজ্জ্বলতা ছেড়ে, নারী-
উড়ে যায়- চড়ুই পাখী'র নীড়ে!
আকাশ ঢলে পড়ে, দিগন্তে'র ওপারে,
নদী-রা উত্তপ্ত ফণা- তোলে, তীরে'র শৈশবে৷
ভূল করে ভূলে-রে, কাছে টানে, সবুজ ধরায়-
ধরণী'র বুক রক্তিম হয়ে ওঠে, আগুনে'র ফলকায়!
সুখে'র নীড়-কে করলে, তুমি- নরকে'র কুন্ডলীলা!
বিশালতা'র পাপড়ি-কে,
খন্ডে বি-খন্ডে উপড়ে ফেললে,
সংকীর্ণ দর্পে'র নখর- আঘাতে৷
মরুভূমি প্রান্তরে'র বৃক্ষে'র দেখা মিলে৷
মিলে, সবুজ হাওয়া'র কলোকল শীতল ছোঁয়া৷
বেলুচিস্তানে'র মায়া৷
রাত্রি'র নিঝুম আঁধার, এখন-
ছটফট সদ্য গলা কাটা- প্রাণী'র আর্তনাদ!
দিবসে'র দ্বি-প্রহর ভরা- উষ্ণ যন্ত্রণায়-
সম্পর্কে'র উদ্বৃত্ত ছাঁই দিয়ে, গড়া পর্বত!
ঘর ভাঙ্গা'র স্বপ্ন পুষে রেখেছিলো-
তোমার জন্মে'র প্র-প্রজন্ম ধারা!
বিকশিত মন- বহুদূর সেই অন্ধ দুয়ারে'র, চার কক্ষে'র খাঁচায়!
তাই, উচ্চাঙ্গে'র নৃত্যে ব্যাকুল হলে, বিভাবে'র নোলকে!
এখন শুধু- ধুধু নিঃসঙ্গ বালুচর পৃথিবী'র চরাচরে!
কি তোমার, কি আমার!!
=


রচনা-সময়- ১৬/০৮/২০১২
=
মার্জিত রূপ- সংস্করণে৷
=