নিষ্কলুষ আঁধার অবয়বে
কী ভীষণ বীভৎস
যন্ত্রণার আঁছড়,
যেন কাঠ ফাটা চৈত্র রৌদ্দুর
তাপদাহ অনলে পুড়ে অঙ্গার
সদ্য ভূমিষ্ঠ নবজাত সুখের
আঁতুড় ঘর।
নীরব নিস্তব্ধ গহীন তিমির বুকে
অকুতোভয় নির্ভীক নাবিকের মতো
কষ্ট বৈঠা হাতে
নির্ঘুম আঁখিপাতে
পারাপারে সচেষ্ট-সদা জাগ্রত,
আহ,কী দুর্বিষহ  কষ্ট অবিরত!
কেঁপে ওঠা উষ্ণতার
দুর্নিবার আহাজারি
হে বিধাতা শক্তি দাও;
শক্তি দাও যেন সইতে পারি....।
অনুভবে অনুভূতিতে আজও দীপ্যমান
বিভীষিকাময় সে লুণ্ঠিত রাত,
এখনো ঘুম ভাঙ্গা চোখে ভেসে ওঠে
সে বিমর্ষ মুখ;করুণ আঁখিপাত।