-ওঁ আ... জ্বলছি, পুড়ছি, মরছি
অ আ,মাগো...।।।।
এই চেচাচ্ছ কেন? চেচাবেনা।
-ওঁ ওঁ ওঁ ওঁ
কাদঁছো কেন?একদম কাঁদবে না।
-তবে হাসব ?
না।
-চুপ করে থাকব ?
না।
-তাহলে কি করব?
কি ও করবে না।
-কেন?
কোন কেন নেই।
-কারন?
কারন আমরা সাধারণ
-তাহলে বিশেষ কারা?
তারা যারা আমাদের
হাসাটি হেসে দেয়,
কান্নাটি কেঁদে দেয়
অব্যাক্ত বাক্যটিও বলে দেয়।
চল-! তাহলে বিশেষ হই...?
সেটা হওয়া যায় না
-কোন ভাবেই না?
না, তবে...
হওয়া যায় কেবল বিশেষের বিষয়...
আদিত্যের বলে যেমন ইন্দুর রূপ লাভ
সাধারণের মধ্যে বিশেষ আর কি...!
...
-কিন্তু পুস্তকে যে আছে
চেষ্টায় কি না হয়,
উমক-তোমক কি থেকে কি হয়েছে?
ঐটা সাধারণ দেশের জন্য
এই বিশেষ দেশের জন্য নয়।
-ঐ দেশেও তো সাধারন বিশেষ আছে
সেখানে হলে এখানে...?
কারন এখানের বিশেষরা বিশেষ বিশেষ।
সাধারণেরাও বিশেষ সাধারণ।
-ওহ! আমরা তাহলে বিশেষ দেশের..
হা্‌, বিশেষভাবেই জ্বলে পুড়ে মরি
মরতেই থাকি আর বিশেষ বিশিষ্ট ধৈর্য্য প্রসব করি...
-হুম! আমরা যে বিশেষ সাধারন ।।