একটা তারা জ্বলছে বর্ষার জলে,রাস্তায় চলমান বাসের আত্ম চিৎকার;
ইউটার্ণ করে নিল সব শুদ্ধস্বর,ভুলগুলো সব কড়াইয়ে ভেজে নিয়েছি ইলিশ মাছের মত,
পুরে গেছে মরে গেছে দুঃখ!
সে গন্তব্য খুঁজছে নিজের,একটা বিষাক্ত সাপের লেজে টোকা দিলো কোমল পা,
এই রাগ দেখায় নি এই জন্তুস্বভাব;
হয়তো সেও ভালোবাসে,তার নিকটস্থ আবেগ রয়েছে কোন গাছের ছিদ্রে।
আমি ভালোবাসিনি সুপ্ত লোভকে, তাই পদ্মায় ডুবে যায়,খেয়ে ফেলে নদীর স্রোত!
এভাবে ভাটির টানে চলে যাওয়া দেখে শুধু মানুষটি।
তুমি বাজবে না শাখে,কে জানতো বলো?
আমি না হয় নৃত্য দেখে প্রজাপতি পুষতাম,কাঠবিড়ালির লেজ টেনে কাঁধে নিয়ে নিতাম,
আয় আমরা বিরহ পালন করি, ওদের বিয়ে দিবো, বিরহ বিবাহ!
এদের আলাদা জগৎ থাকবে!
এই জঘন্য পৃথিবী থেকে অনেক দূরে।
সুখগুলো জমা করে গাট্টি ভরে পাঠিয়ে দেবো তেপান্তর,
ওরা এগিয়ে গিয়ে তার দরজায় ধপাস করে বসে রবে;
তুমি তুলে নিও।
চলন্ত গাড়ির চাকাখানা ঘুরতে থাকুক অনবরত,
আমাকে পিষিয়ে সুখ নাও তুমি!
অনাড়ম্বর সুখ,বিপরীতে একটা মৃত জীবন।





শুকুরসী,ঢাকা
২৭/৮/২০২০