আমার ভোলা মন তোমার যমুনায় ঠাই পায় নি, ডুবিয়ে দিলে মেরে!
হাজার বছর ধরে চলা উপন্যাসের চিত্ররূপ দেখবার স্বাদ মিটে গেল বহিকর্মে।
পাস্তুরিত ঘোল খাই,হওয়াই ভাসি গ্যাস্টিক-আলসারে,নিয়মিত অসুখ হয়ে গেছে অপরাগতায়।
মানব জন্মে, মরে যায় কত আশাহত স্বপ্ন-ই তো নিরবে ঘুমায় আজ আর বাকিরা কর্পূরের ঘ্রাণ নেয় নেয় অবস্থা!


মাটির ঘ্রাণ কেমন হয়?কাঁদা খেয়েছ কখনো?
একদম নিজের চামড়া শরীর,এগুলোকে দুষিত করার মানেই নেই, নিছক প্রেম খেলায়!
আজকাল বৌছি খেলার মত থালাবাসন ভেঙে মজা পায় হিংস্র মানসিকতা,
নিভু আগুনের ধোঁয়া বড্ড বেশি জ্বালাময়ী।
মানুষের বিরহ অসুখ মারাত্মক,মন চিরকুট লেখা ঠিকানা খোঁজে,তাকে পায় অন্যের বাসরে!
মরলে তো আবার মাটি, তারপর আমরা কি একসাথে মিশে যাবো?


কল্পনায় জমানো সুখ ডেট ওভার ঔষধের মত রিঅ্যাকশানে মেরে ফেলছে আজকাল,
ভেজাল বিরোধী প্রেমে নেমে,সব ভেজালেই তেল মেখে মেখে আমায় এতদূর নিয়ে এসেছিলো সে;
এগুলা প্রদর্শনী হয়েছিল ৪-৫ বছর!
এই বসন্তেই বিদায় নিয়েছে আয়োজক,এখন শুধু প্রামাণ্যচিত্র গুলো নষ্ট হয় দিন দিন,
এমন না হয়ে ক্ষতিবিহীন একটা প্রেম আসুক,মাথায় হাত বুলিয়ে বলুক তো সুরে,
আমি তোর সুখ,আমিই অসুখ!






নিরিবিলি, নবীনগর
১২/৯/২০২০