রই চেয়ে দূরের বিলীন সম্পর্কে!
এখনো রগের রক্ত জেগে ওঠে দৌড় প্রতিযোগিতায়, হঠাৎ নিঃশেষ হয় কূল নেই সেও নেই, আমার নৌকা থামে অচিনপুরে।
মায়াপুরে মায়া নেই, মায়বতী চুল ছেড়ে ঘুরে বেড়ায় অন্য দেয়ালে, কাচের বাক্স ভেঙে চালান হয় বক্ষ ছিদ্রে।
সেখানে স্বযত্নে ভালোবাসার কাউন্টারে এখনো ছেড়ে যায় অসংখ্য পেট্রোল বাস!
জানি নেই সেই পরিচিত যাত্রী, ফুটো চাকাও আগায় না আর।
এই যে ড্রাইভার; ভুলে গেছে স্টিয়ারিং, ভুলে গেছে চলতে থাকা সম্পর্কটা।


গৎবাঁধা ধর্মের কাহিনী শুনিয়ে বিস্মিত সম্পর্কটা এভাবে বিশ্রী ভাবে শেষ হবে, কে জানতো!
ঐ মোড়ের ব্রিজের খাম্বা নাকি ঢালাই হচ্ছিল তোমায় নিয়ে যেতে, এতটা চাকচিক্যময় অনুভূতি গরম মশলা মেশায়।
সুঘ্রাণ সাপের পাঁচ পা দেখায় আমায়, নবীন সৌন্দর্য;
এই রূপ সুপ্ত নদীর স্রোত, ক্ষয়ে ক্ষয়ে নিয়ে যায় অদূর ভবিষ্যৎ।
ঘোলা জলে তাহারে কেমনে চিনতে পারি বলো! আমি গাধা হয়ে হাটুজলে ডুবে কয়েক ঢেঁকুর গিললাম, অনিচ্ছা এখন।
এই অন্তর্দাহ নামক গ্রন্থের অনুবাদ হয় না,গাধা কিসিমের লোকের সে শক্তির সঞ্চয় নেই।


সে রয় লবন ছাড়া সমুদ্র পানিতে।





রামারবাগ, কোহিনূর গেইট
৫/৭/২০২১