পাজাকোল করে প্রেমকে একদিন বুকে তুলে নিয়েছিলাম,
মানেটা জবরদস্তিতে গিয়ে দাড়ায়!
প্রেমিক করে এসব, তাবৎ দুনিয়ার প্রেমিক ঊষাকালে খিল খোলে মনের।
প্রেমিকা বললো;
তুমি তবে মরো গো সখা, মরো গো আমার বিষে।
আমি চলন্ত ট্রেনে আত্মাহুতি না দিতে পারা প্রেমিক,
গুঞ্জন,আমি ভালোবাসতে জানি না!


এই প্রেমিক প্রেম ব্যকরণের সন্ধি-সমাস পড়ে নি,
মনের ব্যাসবাক্যের গঠনে পরিপূর্ণ হয় নি,
এক কথায় প্রকাশ করেছে প্রেমঃ
আমি তুমি!


ঘাটের নৌকোয় ছিপ মাছের মাঝি,আজকের কপিলার প্রেমে পরে,
কপিলারা এখন তীব্বতের পাদদেশে থাকে;
ঐ পর্বতশৃঙ্গ চুড়া স্পর্শে ফিরে আসতে পারলেই ঘটা করে এরা তি'কপিলা হয়!
প্রেমিক ভাবলেন,গঙ্গাপূজা করিবেন নতুবা হেরে যাবে গোঁয়ার্তুমির টক্কর,
ওমাঃ এদিকে ভৈরবী জাদু দেখালো,
খেলে দিয়ে লাস্ট বল'এ প্রেমিকা বলেন-
প্রেমের সঙ্গা আধুনিক হয়েছে রে মাঝি!


আতা গাছে তোতাপাখির কবিতা পড়ে বড় হওয়া প্রেমিক কবি,এসব বোঝে কি?
সে সঙ্গা জানে না শুধু সঙ্গী'কে আসমানী তাঁরা ভাবতে জানে।
এই প্রেম স্বর্গীয়!


তখন নতুন বানানো পড়ার টেবিলের কয়েকটা ড্রয়ার ভরা ছিলো লুকোনো চিঠিপত্রে,
ওগুলো যত পুরনো হয়েছে,প্রেম তত সানসেটে জমা বৃষ্টির শ্যাওলার মত আচরণ করেছে!
এগুলো প্রেমিকার বাঞ্ছা ছিলো,অদৃশ্যে।
আমি বাঁধা পরিনি তার সংসার নির্মাণে, ধারী হয়ে উঠলাম না;
তবুও নিদারুণ ভুমিকম্পে নিশুম্ভ করেছি তার আপদ!


হোক না যাতনা বিষে,তোমার মধুর শীষে
সখী,আমি জানিনা কেন ভালোবাসলাম,
ভালোবাসি আজও কিসে!
ধূর্জটি! তবু আমায় প্রেমিক করে রেখো।





নিরিবিলি, নবীনগর
১০-৬-২০২০