মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করা প্রীতিলতা সড়ক আজ খানাখন্দ, হেঁটেছ একত্রে দু’জোড়া পায়ে।
ততদিন সংস্কারের উদ্যোগ নিতে হয় নি, এখন ডু অর ডাই।
তুমি কি ভেবেছ! এখনো হাবুডুবু, তোমার প্রেমে!
আমি তো তোমায় রাখি না কোন অপ্রতুল বাস্তবতায়।
ঘড়ির কাটার চুম্বক দিক সরে গিয়ে একটা হুলস্থুল কান্ড ঘটে গেল, এদিকে তুমি ভাবো প্রিয়রা বেশি কেতাদুরস্থ স্বভাবের নাথিং হয়!
আসলে মুখস্থ এভ্রিথিং হয়ে যাওয়া মুর্শিদ বাবুর শিষ্য হয়ে যায় প্রেমিক।
জবরদস্তি করে তাহাকে নিজ-প্রতিপক্ষ বানিয়ে দেয়া শুভাকাঙ্ক্ষীর খোঁজ নেই,
সে পাতায় পাতায় সবুজে লুকিয়ে হয়ে গেছে বনজ পাখি!
এর নীড় বাঁধার সময়কাল সীমিত, ভুলে যায় সন্ধ্যা বাতির চেরাগে,ম্যাচের এক কাঠি খোঁচা মেরে ফেলে দিতে।
অন্ধকার এই মন, ফিলিপস বাতিটা ইলেক্ট্রিসিটির অবর্তমানে আলোস্বল্পতায় ম্যাড হয়ে আছে।
দু'জনে পাগল, তবে ভিন্ন জগতে।
কেউ সাই সাই করে চলে যাওয়া ড্রাম বাসের চলাচল উপভোগ করে, ঘাম, উটকো গন্ধ এরিয়ে যায় ম্যাক্সিমাম সিপাহি!
মনের দূরাবস্থার নগরায়ন হয় না আর, ফেলে দাও পঁচা মস্তিষ্ক ডাস্টবিন চেম্বারে।
কাকদের মেলা বসুক, শকুন আসুক, খেয়ে যাক অসভ্য বহিচেহেরা।






এজিএস, টঙ্গী বিসিক।
১৩/৩/২২