জল নৌকার খেলা বোঝে পাটাতন আর তল!
ঢেউ কোথায় গিয়ে ঠেকে? বাঁধা কোথায় কৃষ্ণ জানে।
মরুভূমির চড়া বালু তো বিল্ডিং তৈরীর নয়,এক জনম টিকিয়ে রাখার অনুকূল পরিবেশে হন্তারক রামচন্দ্র!
মরুর উঠ নাকি তেড়ে এসেছিল অনেকবার।
ঘিয়া রঙের ফুল ফুটে নাকি পাপড়ি শুকিয়েছে হাতের মুঠোয়, জানে না বেকুব যুবক!
অষ্ট দামে কেনা জীবনের ক্ষত নেই উপোস পেটে,কাঁদে সেও কাঁদে তবে লিভারের চপেটাঘাতে।
হুরহুর করে ঢুকে যাওয়া জোয়ার নাকি মাঠে মারা দেয় নাজুক রাজার,
কে দিবে খাজনা অজানায়!
পরিপক্ক জাম গাছে শুকিয়ে গেছে শালিকের পা,অথচ বাসা বাধে নারিকেলের ডগায়।
কেন এত অবচেতন আনন্দ, ফিকে বনসাই গাছের চারারা মরে গেছে দুঃখ পেয়ে,
কে সুখি কি ভেবে।
হাতলের আগায় নাকি গোড়ায় শক্তি বেশি, কারে মেরে দিলে অবশেষে।
মৃদুস্বরে কে জানি শিওরে ডাকে বন্ধু এসো,ধরো গলা কান্না করি,
মুছে দেই পূর্বের সব স্মৃতি।
যাহা বাকি থাকে গরম ভাত চড়িয়েছি, অবশিষ্ট পানিতে চুবিয়ে মেরে ফেলবো তাহাদের!
এত রাগ জমায় কেবা ঘিলুর চারিপাশে,অবাক নয়ন অশ্রু ঝড়িয়েছে অনেকদিন,
এবার শক্ত তালে দাঁতের মহামারী হয়েছে।
বৃন্দাদূতী, তোমায় রাখিবার কে পারে? পেকে যাও টুপ করে ঝড়ে যাওয়া তুমিটাকে কুড়িয়ে নিবো,কচলে খাবো।
তাতে অবশিষ্ট প্রেমটুকু রেখে বাকিসব ফেলে দিলাম ডাস্টবিন চেম্বারে।
কে বা এত দূর নৌকায় পাড় হবে? আকাশ!






স্টারলিং লন্ড্রি লিমিটেড
২৯/৯/২০২০