চেনা একটা মুখ ফিরে এসেছে হৃদ মৃন্ময়ীর দেখা সপ্তবায়ুতে!
হাজারটা বছর কামড়ে ছিলো ইথার গন্ধ নাকে,এ এক তীব্রতা,গাংচিলের উড়ন্ত চাহনী দিয়েছে গর্ত খুঁড়ে বের করতে এক পাঁজর হাড়,
অসমাপ্ত গল্পটার বৃত্ত অঙ্কন বেশ রহস্যময়।
কাটা কম্পাস কখনো পূর্ণ বৃত্তের পূর্ণতা দেয় না,আঁকিয়ের বাহুল্য সংকেত মিলিয়ে দেয় দু'মাথা।
দেখা হোক সজোরে বায়ু বয়ে যাওয়া দক্ষিণা মঙ্গলে,খোঁপাটা আমিই নিয়ে যাই ভরদুপুরে শিবালয়ের পরবর্তী ইঙ্গিতে।
গৃহস্থ হবো ভাবছি,মন পাবনের সামান্য দূরত্বে তুমি ছিলে আড়ম্বর লুকিয়ে থাকা হিজল গাছে,
এক তুষ ছিটে উড়িয়ে দিতে এতদিনে,নাবালক থেকে সাবালক হওয়া উষ্ণতায়,যেখানে বসন্ত পেকে হলুদ হয় ছেয়ে যাওয়া সবুজে,
এবার আমি ভ্রমর হবো।
তুমি সেই রয়ে গেছ! তাবৎ সরীসৃপ হাটা শুরু করেছে বিছানার পাশে,এখনো ছমছম গায়ে হাড়কাটা শীত!
আমি চমকে গিয়েছিলাম ঐ চোখে,ফাগুনের দিন রপ্ত করে নীলাদ্রি লেকের গভীরে,বুদবুদ সংক্ষিপ্ত খেয়াল তোমাকে নতুন করে জন্ম দিয়েছে আমার মাঝে,
আমি তোমায় পেয়েছি গোলাপের খোঁজে বেহুঁশ মন কাঁপুনির ঠোটে,
এত মায়া কেন চোখে? এক চাহনীতে ঘায়েল করে দিলে মৌসুমি বায়ু!
ঐ আঁখি বন্ধ করো, মিটে যাক লেনাদেনা বাকিসব কথা হবে প্রতীক্ষিত বাসরে!







নিরিবিলি,নবীনগর
২৩/৯/২০২০


(২১/৯/২০২০)