এই দুস্থ পরিচয় না জানুক কেউ,একজন আসুক যে এটাকেই সবল ভেবে প্রেমের পোশাকে জড়িয়ে নিবে একদিন!
অপেক্ষা তো জোরালো, তার প্রয়াস নিগৃহীত হয় বাস্তবতায়।
চিবুক বেয়ে নেমে আসা ঘাম হাসি স্পর্শ করতে হারিয়ে যায় সমুদ্রে,
এই পৃথিবীর কান্না-ই লবন হয়ে ফিরে আসে প্যাকেটজাত দ্রব্যে;
আমরা কান্নাগুলো মেরামত করি প্রতিনিয়ত।


জঙ্গলে যেতে পারি নি মনুষ্যত্ব পশু সমাজেও ঘৃণিত!
আশ্চর্য বিষয়খানা সিলেবাসের কোথাও নেই, মহাজ্ঞানী-গুণী আবদার পঁচে এসব হয়েছে।
লবনাক্ত অতিরিক্ত স্বাদ বমির উদ্বেগ ঘটায়,তাই বুঝি বিকল্প সুখ কান্নায়?
এই ফসল পচন ধরেছে,এই প্রেম ভাঙন পাড়ে পরেছে,
দেখছো না ওপাড় গড়ে উঠেছে কত বিশালতায়!


কতকাল গতকাল হয়ে গেল,কত ফোকর প্রলেপ চামড়ায় আড়াল হয়ে বিছানা সাজে নতুন!
শুধু বেঁচে থাকা প্রয়োজনের আবিষ্কারে।
যখন ঘর পোড়া হয়ে যায়,বিচরণ থেমে থাকে সময়ের ঘন্টায় শুধু নিজেই নিজের হয়ে রয়ে যায় বাকি হিসেবে,
এর কোন দুঃখ নেই,এর কোন গন্তব্য-ও নেই।
চলো প্রিয় কেউ একজন সাথে,নিজেকে মেরামত করি আমি!







নিরিবিলি, নবীনগর
১০/৯/২০২০