কামুক পৃথিবীতে সর্বকিছু বসবাস করে অণ্ডকোষ রাজ্যে, জঘন্য নিন্দিত কিছু কাজ হয়ে যায় নিত্যকার চিৎকার,
প্রত্যেক দস্যু চোখে পর্যাপ্ত কামনা, যা কিনা চর্মরজ্জু ভেদ করে ফেলে,
পটভূমিতে জিতরাজ্য আর হাররাজ্যের হিংস্রতা,
কবে যে মনুষ্যালয় ভেবে পাবে সমৃদ্ধির সোপান,
কাঁদামাটি আছে এখনো স্থির, পৃথিবী গোলপাটে বাধা আর অকিঞ্চিৎ কাগজে অপরাধ জমা হচ্ছে কামনার আধারে।


এই যে কামনার সাত সতেরোতে গা ঢাকা দিয়েছে সমস্ত শিল্পকর্ম, নজরবন্দি করেছি একচিলতে হাসি,
অতঃপর কিছুটা স্বস্তি পেলাম।
ইতি টানতে চাইলে অনুভূতি শেষ হওয়ার আগেই,আমি তো এখনো বৃষ্টি নামক বারি নতুবা সূর্যের হাসিতে ম্লান হয়ে রয়েছি,
তুমি বদলে দিয়েছ আমার নিত্য দিনের কর্মসূচি,
প্রাপ্তির মাঝে ভাল লাগে তোমায় সুখী দেখতে।
এক্কেবারে ঝামেলাহীন দাপুটে একটা রাজকীয় হাসি,যা আমার যাত্রাপথে হবে কল্পনাবিলাস।
এখানে চরিত্র কি?


ক্ষয়ে যাওয়া পলেস্তারা দেহাবশেষের হাড়গোড় উন্মুক্ত করে দিয়েছে,
চরিত্র কতকাল লুকানো যায়!
বর্ষায় যেমন ইদুর গর্ত ছেড়ে হুড়মুড় করে পালিয়ে খোঁজে ঘর।
এখানে কল্পনার হিংস্রতা আছে, স্বপ্নের লালসা আছে, এখানে হোঁচট খায় মন নুড়িপাথরে!
দলবলে মাথা নুয়ে শেকলে বাঁধা রহস্য চোখ,শক্ত করে মস্তক হয় না উঁচু, গলায় তাবিজের ফুঁ।
চরিত্র এক বিক্ষিপ্ত গুড়!






আশুলিয়া ব্রিজ
১১/১১/২০২১