গৌড়বঙ্গে দেবদারু গাছের রোপন হয়েছিল নাকি?
শুনলাম বয়নামা নেই,মর্মস্পর্শী শিখা হাতে জোয়ালি পা এবার হাটছে গভীর অন্ধকার গিরিপথ খুঁজে আনমনে,নেই পৌছানোর অভিলাষ,
পূন্যভূমি চষে বেড়ায় পূর্নিমার আলো,নিছক জোনাই পোকারা অমাবশ্যাতে এক টুকরো আলো ছিটিয়ে দেয় গহীন আন্ধারে,
ধরণী টিকে আছে অনাড়ম্বর সুখ বিপরীতে।
জোনাই পোকা হলুদ না লাল হয়?
আজকালকার ভার্চ্যুয়াল টিউব নাকি একশো পাওয়ার বাতি?
জ্বলে আগুনও,জ্বলে আসমানী তাঁরা-ও! উদ্যমী সেই গুহায় তবে শান্তি বলে কি আছে,
আগুন ছেঁকে যায় মনপবন আর তাঁরা-রা দোলায় মন,
সুপ্ত বাসনার চলন বিলে শাপলা ফুটুক অনন্তের শেষ সকাল অবধি।
ঘুম ভাঙুক সাগর তলের নীল জলে,জেলে আর মৎসের বৈপরীত্যে!
কাঁটাবনে হাঙরের দাত আটকে থাকা অভিনয় মুছে যায় জীবন বিনাশে,আর কত সহ্যগতর রোদ পোহাবে শীত সকালে,
কেউ যদি লুকিয়ে থাকে লেপতোশকের আড়ালে!
এমন গল্পগুলো নিয়ে যাক ঈগল।
দন্তঘষে পোকা উঠানো বেদের কি দোষ তবে,এই সমাজ যদি নিজেই পোকা হয়!
বিষাক্ত গোত্র চক্ষু শীতল হয় না অল্পস্বল্পে, অবলম্বন যা ছিলো নিয়ে গেল ঝিনুকের খোলস,
সব লুকানো অক্ষীপর্দায়।
মাতম তুলে আকাশ ডাকুক,বৃষ্টি নামুক ধুয়ে দিক অন্যায়;
শুনি একটা কন্ঠস্বর, ওগো তোমার সকাল হয়েছে,
আমি তোমার অবিশ্বাস নই,চেয়ে দেখো-
কাঁচের চুড়ি,ভেজা চুল,তোমার ঘর
আমি এক রমনী যে তোমার পাঁজর, ছুয়ে দেখো আমি স্বপ্ন নই,এক জনম বাস্তব।
উড়নচণ্ডী আমি বেহুশা কার্তিক! পরজন্ম বিশ্বাস করলে তোমাকেই চাইতাম।






নিরিবিলি, নবীনগর
২৫/৯/২০২০