শুভ্রতা দেখেছেন কখনো?
তুষারপাতের মত গলে যেতে সামান্য দেখায়।
তার আখি নিভু হয় হয় আবার জেগে থাকে স্নিগ্ধতায়,
ছেড়া কিছু চুল বাহারী হয়ে চোখের পালকের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়,তাহার পার্শ্ব ছাপে চশমার উপর আবর্তিত রোদ ছুয়ে যায় তৃপ্ত বদন!
আমি কবি হয়ে যাই!  এই লেখা অতৃপ্তি নিয়ে থেমে যেতে থাকে।
অচেনা কাউকে সম্ভবত কবিদের পরম্পরায় খুঁটিয়ে দেখা নিশ্চিত অপরাধ নয়।
অবয়ব বেলেমাটির মত ধুয়ে ধুয়ে সরে যায়,এ যেন আরেক কোমলতা!
কষ্টিপাথরে বাঁধাই করা নাক একছিদ্র কানা! তা দেখার প্রয়াস কই।
তাহার আঙুলে আগলে থাকা হরেক রকম নেইলপালিশ ঐ প্রান্তরে আকাশ হয়ে যায়,নীল গুচ্ছ মেঘের মত!
হঠাৎ দেখা রমনী! তোমার ওষ্ঠ কাপে চিকচিকে সোনালী রোদে,দুপুর টা যেন রয়ে সয়ে যাচ্ছে আজ, অবাক দৃষ্টি তোমায় একপলক দেখে মিলিয়ে যায় নিষ্ক্রিয় কাকতাড়ুয়ার নির্জীবতায়।
কবির চোখ বলে এমন শুভ্রতা দেখতে নেই,পাপ হলেও হতে পারে!
শুভ্রতা তুমি নিজের ভুবনে মিলিয়ে রও,কাশফুলের মত।




ন্যাশনাল ট্রাভেলস,
রাজশাহী টু ঢাকা।
৪-৯-২০২১


উৎসর্গঃ হঠাৎ দেখা রমনী!