তোমায় অতি যতনে পড়িয়াছি তাবুক মহাজাগতিক ভাবনায়,
বুক পকেটে রুটিন করে সূর্য ডোবে;
আমার শীতল গা বেয়ে নেমে আসে ঘর্মাক্ত প্রথম ফোটা।
লাল গোলাপটা কখনো শুকায় না, হতাশার জীর্ণ হাত স্পর্শ করে না ক্ষুদে সংকল্পের,
বাড়তি চাওয়ায় বিশেষ মিতালি শিশির বিন্দুর রঙে।
অব্যক্ত কথাগুলো আর বেকে বসে না,ছুড়ে ফেলেছি তোর অতৃপ্ত আত্মা!
নিন্মস্থলে ঘটুক নাগাসাকির বিস্ফোরণ।
নেমে যাক অলিগলির বাতি,সবাই নিয়ন আলোতে রয়টার্সের খবর পড়ায় ব্যস্ত সময়ে উকি দেয় এই শহরে!
মড়ক লোগেছে বৈদ্য পাড়ায়,কে টানিবে শিঙ্গার ফুক? বাত ব্যথা ঘিলুতে উঠিছে,নামিয়ে রাখে সন্ধ্যা তারা।
খুব গভীরে এ যাবৎ কর্ত্তা বলে চালিয়ে দিয়েছ স্টিমরোলার,সহ্য হয়েছে চরকায় তৈল, বেয়ে বেয়ে নেমে গেল বুকের পাঁজর,
এই বুক ভিজে চুপচুপ! আর্দ্রতা নাকি করে বিষাদগার।
তবু তুমি হিমশীতল কুয়াশার চাদর, দূর হতে বড্ড জীবন্ত কাছে এসেই নিঃশ্বেস।