গোয়ালিনী সমাজকে দুধ পোষা বাদর বানিয়ে রেখেছিলো,
সুগঠনা বুকের লালসা ছিল তার ম্রিয়মাণ ভাষা,
আকষ্মিক ঝাপটে ধরা কুলমান রাধা।
পাতলা গড়ন ওড়নায় টিকে থাকা হাস্যকর কেয়ামত,লাল সালুর জন্ম টিকে যায় এদের চালিকায়,
এই সমাজ এই সংস্কৃতির ধ্বংস প্রস্ফুটিত হয়েছে মেয়েলি চরণের লোভ!
সংবরণ করা হয়ে ওঠে না রঙিন জলসাঘরের খোঁজে, পেয়েছে একদানা প্রেম কলসির তলায়,জল ঢালো সখা;
বুদবুদ উসকে দিলো কোমল শরীর,উড়ে গেল পক্ষী হয়ে।
পথের কাটা যুদ্ধের সৈনিক তো নিশ্চিহ্ন করে রেখেছে!
এই ধরণী জানে না, জানে অবুঝ মন,বিগত সময়।
হয়তো চপেটাঘাত পড়বে না কলঙ্কিত গালে,ঐগুলো মেকাপের আড়ালে ধুয়েমুছে সাফ করে রেখেছে ইহুদি মৃণালিনী!
গর্দভ হাসিখানা বাদরের,এরা উজবুকের মত অমানুষ।
পশুত্ব মন কখন হয়?
পূর্বের বর্ষ ভুলে গেলে,বৃষ্টি আর কখনো নিয়ামত হবে না, বাজখাঁই আওয়াজ তুলে রতিপ্রাসাদ ভেঙে দিবে একদিন।
তখন কি উওর থাকবে প্রেমিকা!
এদের প্রেমিকা বলা অবান্তর,এরা সমাজের ময়লা;
উপরে উপরে শুদ্ধস্বর আর শুদ্ধ'গা দেখিয়ে এরা লুকিয়ে থাকে অযাচিত আয়নায়।
সব প্রতিফলিত রশ্মি বাকিয়ে দাও সমাজ,এরা ধরা পরুক মানব চোখে,
নির্লজ্জ বেহায়া রাধা।





নিরিবিলি, নবীনগর
১৮/৯/২০২০