আজকাল তো ইতিহাস হয়ে গ্যাছে হাঙরের পেটে কুমিরের আনাগোনা দেখে!
মিথ্যে শহরে আগন্তুক, নক্ষত্রগুলোকে হাতের ইশারায় থামিয়ে দেয়া চর্মচক্ষু, এই চোখ আটকে নেই, তাকিয়ে দেখে আগাগোড়া মিথ্যুক পালের সর্দারনী।
ইদানিং খুব বেশি কাপড়ে মোড়াও নিজেকে; স্বযত্নে প্রথম শাড়ির কুঁচি আমিই গুজে দিয়েছিলাম,মনে নেই?
ভ্রুকুটি করে একগাদা কালি লেপ্টে ঠিকই দিয়েছ,কই আগে তো এতটা স্বত্নর্পণে নিজেকে সাজাতে না পাল তোলা নৌকার ছইয়ে!
চোখ ফিরিয়ে দেখি নাকের ফুল জল ঘোলা করে প্রবহমান কান্নায়, চোখ উপ্রে ফেলা যাদুবিশ্বাস রংবেরঙের আশ্চর্য ছোঁয়া লেপন করছো আগামোড়া।
বিশ্বাস হোক বা অপমুক্তির হিংসে থাকুক, এই রনাঙ্গনের যোদ্ধা ফিরে আসবে জমিন ছেড়ে, সময় আর কর্তব্যের পথচলা এক হোক।
ঐ মুখ আর মনের ফাঁকফোকরে কীটপতঙ্গের বসবাস,কালো বিষ চড়কগাছে বেয়ে যায় আগা অব্দি, দেখো ধেয়ে আসে না যেন!
আমি তো মাটিতেই খুঁড়ে খুঁড়ে আস্তাকুড় বানাই, এটাই বাসস্থান,এটাই আমার পরিচয়।
পুষ্প নাহি ঘ্রাণে সুন্দর,চাহুক যদি ফিরিয়ে নেয় চোখ; মাথাধরা সুঘ্রাণে অজ্ঞান প্রেম বহিবে না স্রোতধারার মত!
গন্ডমুর্খের স্বভাব বের হয়েছে হাতির পেট থেকে, এতটা অসাধারণ লুকিয়ে থাকা জন্তুদের বহিঃপ্রকাশ হলে একবিংশ শতাব্দীর আধুনিকতা প্রেম হারিয়ে ফেলেছে।
অবশিষ্টাংশ সব সুউচ্চ ভাগাড়!
রঙিন প্রেমে তাই বাস্তুসংস্থান হয়,আজ এ ঘর কাল অন্যত্র।







রামারবাগ,ঢাকা।
২০/৮/২১