ঐ সুদূরে বসন্ত বেঁচে উত্তাপ গ্রীষ্ম কেনা হয়,কারণে অকারণে হিসেবের খাতাখানা উল্টে পরে রয়েছে বহুকাল,
দেখলাম মাকড়সার জাল, তেলাপোকার গু', টিকটিকির ডিম এসবে হুলস্থুল চৈতন্য বাবু'র ডেস্ক।
এ বড় দরকারি হিসেব, এভাবেই ফেলে দেয়া স্রোতধারার জলে, আর পাবে না বসন্ত!
ভেজা পৃষ্ঠাগুলো মলাট সহ পরে ছিল সেতুর ওপারে,
এসব এখন সাক্ষী গোপাল।
আমার উত্তরে শীতকাল, ছেয়ে আছে কুয়াশা, মুখোমুখি দাড়িয়েও চিনি না কেউ কাউকে!
শনিরদশা নাকি পাপিষ্ঠ পদতলে; এই কালাযাদু কে করেছিল ভবে?
এত চেনা মুখ অচেনা-অজানা হয়ে যায়।
ঐ গোধূলির পাতায় ফাঁকফোকড় চিরে সন্ধ্যা নামে,চাঁদের বাহারে তারকার দ্যুতি ভুলে যায় অকৃতজ্ঞ হনুমান।
সামান্য দূরেই জোনাই পোকার দল মহব্বত করে আঁধারের,
এত নিকৃষ্ট পরস্পর মোরা এই প্রকৃতির চ্যারাগবাতি নিভিয়ে দেই নীরবে হঠাৎ,; মননেও তো জ্বলতে পারে নিভু আলো!
কাঠগোলাপ ছড়িয়ে দাও,নিষ্পাপ হই, নেই মৃত স্বাদ।





টঙ্গী বিসিক
২৫/৮/২০২১