অক্ষিকোটরে একটা সমুদ্র জলের পুকুর আছে,পর্দা প্রলেপের নিচে;
সিংহাসন ছেড়ে দ্রুত পায়ে এগিয়ে গেলে এই জল বেরিয়ে আসে,কিছুটা ধ্রুমজাল নিয়ে গড়িয়ে যেতে চায় প্রেমিকার সঙ্গোপনে!
হয় বৃষ্টি, হয় ঝড়,জলোচ্ছ্বাস আর অভিমান।
এই ভাষা কে বোঝে? পাহাড়ের শিকড় কত গভীরে যেমন আবিষ্কার করা যায় না,ঠিক বাহাদুর মনের ভাষা বোঝাটা নখদন্ত দূরত্ব মাত্র।
প্রিয় মন ডুবে যায়,জলের তলে নিঃশ্বাস দাও প্রিয়তমা!


সে ছুটি গিয়ে জড়িয়ে ধরে বৈঠা,পাল তোলা,যাচ্ছে যাক দেখুক না প্রিয় কতদূর।
কৈলাশে মন্ত্র পড়ে বেহায়া ঠোটের অষ্টপ্রহর,রক্তাক্ত লাল আর হাপিত্যেশ।


হাড়গুজি কাটারা সমতলেই পা ভেদ করে,অসম্ভব যন্ত্রণায় উপায়ান্তর লুকিয়ে রাখে চোখ,
জলে আসে জল ভাসে ঐ মধ্য আকাশে।
বিলের জলে শোল মাছের নাচন তো বরশীর রিজিক!
তবু কাঁদে কে,টোপ নাকি মাছ?
যন্ত্রণা যেখানে মুঠোবন্দি সকালের নাস্তা হেথায় লেগে আছে খৈ ফোটা বালুর উত্তাপ।
জ্বালা!জ্বালা!!জ্বালা!!!


আবরণ সরিয়ে কাঁচা হলুদের শাড়ি দেখতে চাই,
অক্ষিকোটরে তুমি লুকিয়ে থাকো ভবিষ্যৎ!







স্টারলিং লন্ড্রি লিমিটেড  
১৩/৯/২০২০