তুমি স্বরবর্ণে আবৃত তাই মাত্রা না দিয়েই উপলক্ষ হও বসন্তের!
প্রথমত একটু প্যাঁচালো অক্ষরে বসবাস শুরু তারপর বর্ণে মাত্রা ফেলে দিলাম, গণিত হয়ে রও বিজোড় স্বত্ত্বায়;
তিন কালের ঘরোনী বৃহন্নলা।
তার আঁখি নিভু আলোর মায়ায় গৃহপালিত হয়ে গেছে, তাকালেই নিশ্চিত আবহাওয়া সংকেত পায়,মন!
সমুদ্রে হেটেছ কবু? পাড় ঘেসে বালুচর আর চিকচিকে লাল কাঁকড়ার ডাক,
কেউ শোনে না, উচ্চতর মন ছাড়া।
হেঁটে দেখো শুনতে পাবে প্রবাল দ্বীপের আহ্বান, শো শো করে উড়ে যাচ্ছে একঝাঁক বালিহাঁস ;
পুরো পৃথিবী কানা কেউ দেখে না, অন্যত্র তুমি চশমায় গলাও দুষ্কর মন,
কি চাহনী! কি চাহনী!! ডাগর ( গরু)চোখই বলি? মাইন্ড করবে?
না, মায়া জমিয়ে রাখো। প্রাতুষ্যে চা'এ মিলিয়ে দিও উষ্ণতা।
প্রবল সাহস কানামাছি খেলে তোমার ধমনীর চিৎকার, রমনী! সঞ্চারণ কেন জাগাও? কেন তোলো পাল? দিক না চিনে উড়ে যায় বাতাসের গতিবেগে।
পরম্পরা সংগীতালয়ে দেখা হবে নৃত্যের অংকনে, বেসুরা গলায় গান তবু মৌমাছি ফুলে!
পাখনা মেলো উড়ে যাও স্বপ্নের সীমানা,ভবিষ্যৎ পরবর্তী দৃশ্যে তুমিই বিজয়ীনি মহুয়া।




উৎসর্গ- ঋতু





টঙ্গী বিসিক
২২/৮/২০২১