আমি তোমায় দেখি শুভ্র আসমানের মেঘকন্যা রূপে,যাযাবর আমি নিয়ামক হই তোমার ধূনট জোছনায়।
তাকিয়ে রই একগাল হেসে, গিলে খাই আসমান ভরা তাঁরা, তাহদের সাথে মহামিলনীয় সন্ধি আঁটি!
আমি জিততে চাই- নেপাল,সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের ভঙ্গাকুর অংশে পিষ্ট হতে চাই একচাক বরফের নিম্নবর্গে।
কে জানে কোন কাসায় ঘন্টা বাজে আজ মন্দিরের! কে তাহারে সিঁদুর চড়ায় সিথিতে! কে তাহার নিঃশ্বাস গিলে খায় মুখোমুখি প্রেমে!
এসব তো পোঁটলা ভরা স্বপ্ন ছিলো বাহাদুর বেটার।


জলকেলিতে চাপা পরে দম বন্ধ হওয়ার উপক্রমণিকায় মনে পরলো তোমায়,
আমি তৃষ্ণার্ত হয়ে গেলাম তোমাতে! দম যায়,তবু ফিরে আসি ঝাঁকুনি দিয়ে জল।
গলাকাটা রক্তের সুবাস বেশ ভালোই মনে হয়,অকৃতজ্ঞ দাফন মৈত্রীয় সম্মেলনে।
প্রেম যেন কালেভদ্রে বেড়াতে যায় তাঁরাদের বাড়িতে, কুটুম এসেছে বলে আপ্যায়ন;পরে বিষাদগম্ভীর ক্ষেপে যাওয়া গেরস্থ তুমি!


কালের বাতাস লাগে বুকে! সর্দি লেগে গেছে কণ্ঠে।
এখন তাহাতে ছিন্ন ঝড়, বহে গুরুদক্ষিণায়,
সেখানে হারাতে থাকে যুবক কৃষ্ণগহ্বরে, তারপর খামি খাওয়া একরাশ বিদেশি জলে!
তৎপর শিয়াল ঠিকানা বদলে হয়ে গেছে ধূর্ত মহাজন!
চেয়ে রই বাতাস দেখা কঠিন হিমালয়ের ওপাশের অশরীরী শব্দে।
কোথাও কেউ হাই তোলে না! আকাশটা তাই বিষাক্ত নীল।







স্টারলিং লন্ড্রি লিমিটেড
২৯/১১/২০২০